Sunday, July 5, 2015

অনাথ হরিণ শাবকের দেখভাল করছে কুকুর!




পৃথিবীতে ভালোবাসা আছে বলেই সবকিছু এতো সুন্দরতবে দুঃখের ব্যাপার দিন দিন ভালোবাসা উঠে যাচ্ছে পৃথিবী থেকেপ্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ একে অপরকে হত্যা করছেঅবলীলায় অন্যের ক্ষতি করে বেড়াচ্ছেজাতিভেদ আমাদেরকে করে ফেলেছে অন্ধজাতিবিদ্বেষে পৃথিবী আজ ক্ষত-বিক্ষতএক জাতের মানুষ নির্মমভাবে নিধন করছে আরেক জাতের লোককেকিন্তু পশুর মধ্যে কোনো জাতভেদ নেইতার প্রমাণ হলো এক কুকুর পরম মমতায় লালন-পালন করছে এক অনাথ হরিণ শাবককে। 

জার্মানির রেগেন্সবুর্গের এক ফসলের মাঠ থেকে অসহায় অবস্থায় কয়েকজন কৃষক এক হরিণ শাবককে দেখতে পায়তার সেখান থেকে সেটি উদ্ধার করেপরে এক পরিবারকে এটি লালন-পালনের জন্য দেনপরিবারটি হরিণ শাবকটিকে বোতল দিয়ে দুধ খাওয়াতে থাকেনধীরে ধীরে হরিণ শাবকটি সবল হয়ে উঠেএটির নাম দেওয়া হয় হান্সি। 

সে পরিবারে লিয়া নামের এক শেফার্ড কুকুর ছিলআশ্বর্যের বিষয় লিয়া হান্সির যতœ নিতে শুরু করেআস্তে আস্তে লিয়া এবং হান্সি একে অপরের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে যায়লিয়ার আদর মমতায় বেড়ে উঠছে হান্সি

Thursday, July 2, 2015

সাংঘাতিক! ধুমপানে কমে পুরুষাঙ্গের দৈর্ঘ্য




ধুমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর এটা সর্বজনবিদিতধুমপান নিরুসাহিত করার জন্য বিভিন্ন প্রচারণা চালানো হচ্ছেএমনকি প্যাকেটের গায়েও সতর্ক বার্তা লেখা থাকেতবে গবেষকরা এবার যে তথ্য জানালেন তা আরো ভয়ানকফুসফুস, হার্টের পর ধুমপান আপনার যে অঙ্গটির বারোটা বাজাবে তা হলো আপনার পুরুষাঙ্গবিষয়টি নিশ্চয়ই আপনাকে ভাবনায় ফেলে দিয়েছে। 

বোস্টন ইউনিভার্সিটি স্কুল অব মেডিসিনের এক সমীক্ষার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে নিয়মিত ধুমপানে আপনার পুরুষাঙ্গ ক্রমশঃ ছোট হতে থাকেআপনার চোখে হয়তো তা ধরা নাও পড়তে পারেতবে ঘটনাটি সত্যি। 

২০০ ধুমপায়ী পুরুষের উপর চালানো হয় সমীক্ষাটিসমীক্ষায় অংশগ্রহণকারী প্রত্যেক ধুমপায়ী স্বীকার করেছেন ধুমপানের ফলে তাদের পুরুষাঙ্গ ছোট হওয়ার বিষয়টিছোট মানে স্বাভাবিক অবস্থায় পুরুষাঙ্গের আকৃতি নয় যৌন উত্তেজনায় পুরুষাঙ্গ যতটা দীর্ঘ আগে হত, ক্রমে তা আর হবে নাক্রমে পুরুষাঙ্গ সঙ্কুচিত হয়ে পড়বে

এর ব্যাখ্যায় বিজ্ঞানীরা বলেন পুরুষাঙ্গ ইলাস্টিকের মতোউত্তেজনায় তা কয়েকগুণ বাড়েআর তা নির্ভর করে পুরুষাঙ্গে রক্তসঞ্চালনের উপরধুমপানের ফলে পুরুষাঙ্গের রক্তসঞ্চালন পথ ক্ষতিগ্রস্ত হয়ফলে পর্যাপ্ত পরিমাণ রক্ত পুরুষাঙ্গে সঞ্চালিত হতে পারে না

Sunday, June 28, 2015

৮৪ বছর বয়সে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রী পেলেন তুর্কী নারী




দীর্ঘ ৬১ বছরের স্বপ্ন অবশেষে পূরণ হলো ৮৪-বছর বয়সী তুর্কী নারী ফাতিমা মিহরিবান আক্তারিইস্তাম্বুলের মিমার সিনান ফাইন আর্টস বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি অবশেষ গ্রাজুয়েশন ডিগ্রী লাভ করেছেন

আক্তারির জন্ম তুরস্কের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ বালিকেসিতে ১৯৩১ সালেসেখানে তিনি তার প্রাথমিক শিক্ষা সমাপ্ত করেনপরবর্তীতে তার পরিবার জীবিকার তাগিদে ইস্তাম্বুলে চলে আসে এবং সেখানে তিনি মাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেন

মাত্র সতের বছর বয়সে আক্তারির বাবা মারা যানসংসার চালাতে পড়াশুনা ছেড়ে শিক্ষিকতা করতে বাধ্য হনতুরস্কের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ ইরজিনসানের এক স্কুলে বছরখানেক শিক্ষকতা করেনপরবর্তীতে তার বাবা ইস্তাম্বুলের যে প্রিন্টিং কোম্পানিতে চাকুরি করতেন সেখানে কাজ নেন আক্তারি১৯৫১ সালে মিমার সিনান ফাইন আর্টস্ ইউনিভার্সিটিতে আবেদন করার সিদ্ধান্ত নেন এবং আবেদন করেও টিকেও যান আক্তারি

পড়াশুনা এবং চাকুরি একসাথে চলতে থাকেআবারো হোঁচট খান আক্তারিকাজের চাপ এবং আর্থিক কারণে তাকে আবারো পড়াশুনা ছাড়তে হয়তিনি পূণরায় শিক্ষকতা পেশায় ফিরে যান এবং বিয়ে করেনতার দুই পুত্র রয়েছেতিনি ১৯৮৮ সালে চাকুরি থেকে অবসরে যান

আক্তারি যখন অবসর জীবন-যাপন করছিলেন তখন ২০১১ সালে জানতে পারেন মিমার সিনান ফাইন আর্টস বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে যারা ভর্তি হয়ে পড়াশুনা সম্পন্ন করতে পারেনি তাদের পূণরায় ভর্তি হতে পারবেআক্তারি তার ছেলের বন্ধু উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগি এক অধ্যাপকের সহযোগিতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগ্রহশালা থেকে তার ভর্তির আবেদনপত্রটি খুঁজে পান এবং দীর্ঘ ৬১ বছর পর ২০১১ সালে আবার বিশ্ববিদ্যালয়ে যান এবং গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন করেন

সংগ্রামী নারী আক্তারি তরুণ প্রজন্মের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘জীবনে বড় হতে হলে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে

ছোলার বিস্ময়কর স্বাস্থ্যগুণ




ছোলা একটি পরিচিত খাবারছোলার রয়েছে অনেক স্বাস্থ্যগুণদামে সস্তা এবং সহজলভ্য হলেও নিয়মিত ছোলা খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়

বর্তমান বিশ্বে স্ট্রোক এবং হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যু এক সাধারণ ঘটনায় পরিণত হয়েছেরক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রার বৃদ্ধি স্ট্রোক এবং হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়ছোলা প্রাকৃতিক উপায়ে রক্তের কোলেস্টেরল কমায়

গবেষণায় দেখা গেছে যে, ছোলা ডায়াবেটিস রোধ করেছোলা আঁশ সমৃদ্ধ খাবার হওয়ায় তা ওজন কমানোতে কার্যকর ভূমিকা পালন করেআঁশযুক্ত খাবার পাকস্থলীকে ভরা রাখেফলে দীর্ঘক্ষণ না খেয়ে থাকা যায়

ছোলায় রয়েছে প্রচুর প্রোটিনমাংশ এবং দুগ্ধজাত খাবার না খেয়ে ছোলা খেলে দেহে প্রোটিনের চাহিদা পূরণ হবে

ছোলা দেহের শক্তি বাড়ায়এতে রয়েছে আয়রন উপাদানবিশেষ করে গর্ভবতী এবং দুধ খাওয়াচ্ছেন এমন মা এবং বাড়ন্ত শিশুর জন্য আয়রন দরকারআয়রন হলো হিমোগ্লোবিনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ যা ফুসফুস থেকে সারা দেহে অক্সিজেন বহন করেনবিপাক ক্রিয়ায়ও আয়রন কার্যকর ভূমিকা পালন করে 

Friday, June 26, 2015

Home remedies of basil leaves




* If one consumes five basil leaves everyday, it will keep him/her away from many diseases.

* If 2/3 cups of basil leaf sap are consumed in the morning in empty stomach, the physical strength, memory and personality will be enhanced.

* If 11 basil leaves is consumed mixing with 4 black peppers, malaria, fever etc will be cured.

* Basil leaves can effectively reduce and increase the body weight. It helps to make attractive figure.

* If some drops of basil leaf sap is mixed with salt and put it in the nose of an unconscious person, it will accelerate gaining consciousness.

* Basil leaf tea is effective to cure fever, flu and muscle pain.

* If 10 gm basil leaf sap is mixed with 5 gm honey and 5 gm black pepper and consume, it will cure asthma.

* If 5 basil leaves are eaten after taking lunch, it will help in digestion.

* If fresh basil leaves are put in water, it purifies water.

* If lukewarm basil leaf sap is applied in ear, it will alleviate earache.

* If basil leaf is consumed with 4/5 fried cloves, it will cure all kinds of coughs.

Thursday, June 25, 2015

Nipa doesn’t want to be burden of others




Physically-challenged Nipa Akter is a college student. She is 18 years old. Her father Delwar is a farmer.

Nipa’s height is about two feet. She can’t stand. She moves with crawling. Her disability yields to her indomitable will power. Nipa has successfully passed Higher Secondary Certificate examination. She will get admitted in undergraduate course. She hopes to complete the highest degree and live with dignity according to her capacity. She can’t want to be the burden of others.

She has established a private teaching home. She gives lessons to 30 students from class 3-9 in three shifts sitting in the verandah of her residence.

Nipa was born in 1995 in a village under Kendua of Netrokona district of Bangladesh. She completed her primary education from Bejgaon Primary School. She passed Secondary School Certificate examination from Nowapara High School in 2011. Her classmates used to help her to go to school. Her father wanted to stop her education after she passed SSC examination. But all yielded to the willpower of Nipa.

Nipa got admitted in Kendua Degree College and passed HSC examination from that college in 2013. After passing SSC examination, she started to give private lessons to the students of her areas. She didn’t take money from her father.

Nipa has set an example of being self-reliant in spite of her physical disability. She should be given proper opportunity to flourish her dream. The world needs women like Nipa who deserves praises.

Wednesday, June 24, 2015

ছাগলের সৌন্দর্য প্রতিযোগিতা!




সুন্দরী নারীদের মধ্যে সেরা সুন্দরী নির্বাচনের জন্য রয়েছে মিস ওয়ার্ল্ড, মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতাদেশে দেশেও রয়েছে দেশসেরা সুন্দরী ললনাদের প্রতিযোগিতাপুরুষদের জন্যও রয়েছে এ রকম প্রতিযোগিতাতবে যদি হয় ছাগলের সুন্দরী প্রতিযোগিতা তাহলে বিষয়টি নিঃসন্দেহে বিস্ময়ের সৃষ্টি করেবিস্ময়কর হলেও প্রতি বছর ছাগলের এই সৌন্দর্য প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয় লিথুনিয়ার রামিগালা নামক গ্রামে


রাজধানী ভিলনিয়াস থেকে ৯৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত রামিগালায় সৌন্দর্য প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য হাজার হাজার ছাগল জড়ো হয়। 


প্রতিযোগিতার আয়োজক লরেতা কুবিলউনিনি জানান, ‘আমরা এই ঐতিহাসিক ছাগল সৌন্দর্য প্রতিযোগিতার মাধ্যমে সবচেয়ে সুন্দর ছাগল নির্বাচন করি এবং এর মাথায় বিজয় মুকুট পরিয়ে দেই

বাচ্চাকে কামড় দেওয়ায় সাপের উপর মা খরগোশের হামলা!


মায়ের মতো আপন পৃথিবীতে আর কেউ নেই। শুধু মানবজাতিতেই নয়, সব প্রাণীর মধ্যেই দেখা যায় সন্তান এবং মায়ের মধ্যে শাশ্বত ভালোবাসা। নিজে না খেয়ে সন্তানকে খাওয়ায় মা। গভীর মমতায় লালন-পালন করে সন্তানকে। এমনই এক অভূতপূর্ণ ঘটনা অনলাইনে তোলপাড় সৃষ্টি করেছে।

এক বিষধর সাপ আক্রমন করে খরগোশ ছানাকে। সাপটি জড়িয়ে ধরে অসহায় ছানাগুলিকে। ভীষণ বিপদে পড়ে যায় নিষ্পাপ খরগোশ ছানাগুলি।

পরক্ষণেই মা খরগোশ চলে আসে ঘটনাস্থলে। ঝাঁপিয়ে পড়ে হামলাকারী সাপের উপর। কামড়াতে থাকে সাপটিকে। কামড় সহ্য করতে না পেরে ছানাগুলিকে ছেড়ে দেয় বেচারা সাপ। পালানোর জন্য দৌঁড়াতে থাকে। মা খরগোশও পিছু পিছু ধাওয়া করে। কোনো রকমে প্রাণে রক্ষা পেল সাপটি। আর মা খরগোশ প্রমাণ করলো পৃথিবীতে মা-ই হলো সন্তানের সবচেয়ে নিরাপদ আশ্রয়।

Monday, June 15, 2015

৬৫ বছরের বিধবাকে বিয়ে করল ১৬ বছরের কিশোর!




ঘটনাটি ঘটেছে বাংলাদেশের ময়মনসিংহ জেলার হালুয়াঘাট উপজেলার রাংরাপাড়া গ্রামেপ্রেমের টানে ১৬ বছরের কিশোর বিয়ে করল ৬৫ বছর বয়সী এক বিধবাকেকিশোরের নাম আবু সাঈদ ওরফে আবু এবং বিধবার নাম আয়েশা বেগমঘটনাটি ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে 

ঘটনা সূত্রে জানা যায়, আয়েশা বেগম রাংরাপাড়া একাডেমী মোড়ের একজন চায়ের দোকানীতার স্বামী প্রায় ১৫ বছর পূর্বে মারা গেছেআয়েশা বেগমের ২ কন্যা ও ১ পুত্র সন্তান রয়েছে, কন্যাদের বিয়ে দিয়েছেন নাতি নাতনীও রয়েছেঅপরদিকে আবু ছাইদ নলকুড়া গ্রামের রহিমা খাতুনের ছেলেছোটবেলায় তার পিতার মৃত্যু হয়মানুষের বাড়িতে কাজ করে তার মা রহিমা দিনাতিপাত করেএলাকাবাসী জানায় আবু ছাইদ আয়েশার বাড়ীতে মাটি কাটার কাজ করত। 
সেখান থেকে তাদের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠেএক পর্যায়ে উক্ত প্রেমের সম্পর্ক জোড়ালো হলে গত ১৩ জানুয়ারী তারা ময়মনসিংহ জেলা নোটারী পাবলিকে উপস্থিত হয়ে এফিডেভিটের মাধ্যমে বিয়ের কাজ সম্পন্ন করে। 

এ ব্যাপারে আয়েশা খাতুনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন এ বয়সে আমার একজন মাথার ছাতা খুঁজে পেয়েছিআবু সাইদের কাছে এত বুড়ো মহিলাকে বিয়ে করার কারন জানতে চাইলে সে জানায় আমার চোঁখ দিয়ে তো দেখতে পান না, যদি আমার চোঁখ দিয়ে দেখতেন তাহলে এমন বলতেন না, আমার ভাল লেগেছে, আমরা ভালবেসে বিয়ে করেছি এখানে বয়স বা দোষের কি? সুক জনতা বিভিন্ন স্থান থেকে প্রতিদিন এই নবদম্পতিকে দেখতে আসছে

প্রতিদিন কেন কলা খাবেন


কলা একটি সাধারণ ফল। পৃথিবীর দেশে কলা পাওয়া যায়। অন্যান্য ফলের তুলনায় সস্তা এবং সহজলভ্য হলেও কলার রয়েছে প্রচুর স্বাস্থ্যগুণ। কলা আমাদেরকে সুস্থ এবং ফিট রাখে। তবে কলার আরো অনেক গুণাগুণ রয়েছে যা মারাত্মক রোগ থেকে রক্ষা করে।

ব্রিটীশ এবং ইতালীয় গবেষকগণ তাদের গবেষণায় দেখতে পেয়েছেন যে, সকালের নাস্তায় একটি কলা, দুপুরের খাবারে একটি কলা এবং রাতের খাবারে একটি কলা খেলে যে পরিমাণ পটাসিয়াম মানবদেহে যায় তা মস্তিষ্কে রক্ত জমাট বাধা শতকরা ২১ ভাগ হ্রাস করে। এই গবেষণার ফলাফল আমেরিকান কলেজ অব কার্ডিওলজির জার্নালে প্রকাশিত হয়।

বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন গবেষণায় দেখেছেন প্রতিদিন ১৬০০ মিগ্রা. পটাসিয়াম গ্রহণ করলে স্ট্রোকের ঝুঁকি শতকরা পঞ্চাশভাগ হ্রাস পায়। একটি মাঝারি আকারের কলায় ৫০০ মিগ্রা পটাসিয়াম থাকে।

কলা রক্তচাপ কমায়। কলায় প্রাপ্ত পটাসিয়াম হাড়ের ক্ষয় রোধ করে। কলায় রয়েছে ট্রিপ্টোফ্যান নামক এক ধরণের প্রোটিন যা বিষন্নতা কমাতে সাহায্য করে।

কলায় রয়েছে ভিটামিন বি৬ যা আপনার রক্তের শর্করার স্তর নিয়ন্ত্রণ করে। কলায় প্রচুর আযরন রয়েছে যা রক্তে হিমোগ্লোবিন উৎপাদনকে প্রণোদিত করে এবং রক্তাল্পতা রোধে সহায়তা করে।

কলায় যে পটাসিয়াম পাওয়া যায় তা মস্তিস্কের ক্ষমতা বাড়ায়। কলা আঁশসমৃদ্ধ হওয়ায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। কলাতে রয়েছে প্রাকৃতিক অ্যান্টাসিড প্রভাব যা বুক জ্বালাপোড়া দূর করে।

Saturday, June 13, 2015

আতাফলের বীচি দূর করবে উকুন


আতাফল একটি গ্রীষ্মমন্ডলীয় ফল। বাংলাদেশসহ পৃথিবীর প্রায় সবদেশে পাওয়া যায় এ ফলটি। আতাফলের রয়েছে অনেক স্বাস্থ্যগুণ। সুস্বাদু আতাফলের মাংসল অংশটি খাওয়া হয় এবং বীচি ফেলে দেওয়া হয়। খাওয়ার সময় সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে যাতে বীচি পেটে না যায়। কারণ আতাফলের বীচি খানিকটা বিষাক্ত। তবে পেটে গেলে ক্ষতিকর হলেও আতাফল বীচের রয়েছে অনেক উপকারি বাহ্যিক ব্যবহার। বিশেষ করে যেসব নারী মাথার উকুন নিয়ে বিরক্তিকর অবস্থায় রয়েছেন তাদের জন্য আতাফল বীচি অতি উপকারি।

আতাফল বীচি দেখতে চকচকে কালো এবং আকৃতিতে ডিম্বাকার। প্রতিটি আতাফলে ৫৫ থেকে ৭০ টি বীচি থাকে। ফলের চারপাশে থাকে দানাদার শাঁস।

যাদের মাথায় উকুন রয়েছে এবং বাজারের প্রচলিত শ্যাম্পু ব্যবহার করে তা দূর হচ্ছে না তাদের জন্য আতাফল বীচি স্বস্তির খবর নিয়ে এসেছে। কয়েকটি আতাফল বীচি নিয়ে গুঁড়া করতে হবে। তারপর প্রয়োজনমত পানি দিয়ে পেস্ট তৈরী করে মাথার ত্বকে ধীরে ধীরে মালিশ করতে হবে। ২০ মিনিট পর পানি দ্বারা মাথা ধৌঁত করতে হবে। এভাবে সপ্তাহে তিন বার ব্যবহার করলে মাথার উকুন দূর হবে এবং চুল হবে পরিষ্কার এবং উজ্জ্বল।

(ইন্টারনেট অবলম্বনে মো. সুজন মিয়া)

Wednesday, June 10, 2015

স্কুলবাসের সামনে ঝাঁপিয়ে পড়ে অন্ধ মালিককে বাঁচালো এক কুকুর!


কুকুর মানুষের সবচেয়ে বিশ্বস্ত বস্তুবিষয়টি প্রমাণিত সত্যআবারো এই সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করলো ফিগো নামের এক কুকুরনিউইয়র্কে ফিগোর কীর্তি এখন টক অব দ্য সিটিসবার মুখে মুখে ফিরছে মনিবের প্রতি কুকুরের দায়িত্ববোধ। 

ফিগোর মালিক যে মহিলা তিনি অন্ধরাস্তা পার হচ্ছিলেন সেই অন্ধ মহিলাএমন সময় তীব্র বেগে ছুটে আসছিল একটি স্কুলবাসসেদিকে খেয়াল ছিল না তারকিন্তু ফিগোর নজরে পড়লে ঝাঁপিয়ে পড়ে বাঁচায় তার মালিককেএতে ফিগো আহত হয়তার পায়ের হাড়ে চিড় ধরা পড়েছেঅস্ত্রোপচারের পর ধীরে ধীরে সেরে উঠছে ফিগো

ফিগোর মালিকের নাম অড্রি স্টোনএই ঘটনায় তিনি কনুইয়ে চোট পেয়েছেনপাঁজরের তিনটি হাড়েও আঘাত পেয়েছেন তিনিস্টোন সুস্থ হয়ে না বাড়ি ফেরা না পর্যন্ত ফিগোকে পশু হাসপাতালে থাকতে হবে

Tuesday, June 9, 2015

দিনে ১৩ ডিম দেয় যে মুরগি!




দিনে ১৩ টি ডিম দেয় একটি মুরগিঅবিশ্বাস্য শুনালেও এমনই ঘটনা ঘটেছে বাংলাদেশের হবিগঞ্জ জেলার পইল গ্রামেমুরগিটি দেখতে মোরগের মতো 

মুরগিটি গর্বিত মালিক আরিফ জানান, গত বছর সেপ্টেম্বরের মাঝামঝি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত মুরগিটি প্রতিদিন তিনটি করে ডিম দিতে থাকেপ্রায় দেড় মাস বন্ধ থাকার পর চলতি বছর ৫ জানুয়ারি থেকে পুনরায় একাধিক ডিম পাড়া শুরু করেবুধবার সর্বোচ্চ ১৩টি ডিম পেড়ে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে

আরিফ জানান, একদিন তিনি লক্ষ্য করলেন, তার খামারে অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে উঠা একটি মুরগি ঠিক মোরগের মতো আচরণ করছে মাথার ঝুঁটিও মোরগের মতোপরে মুরগিটি তিনি অন্য খাঁচায় আলাদা করে রাখেন

তিনি আরো জানান, গত বছর সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত মুরগিটি প্রতিদিন তিনটি করে ডিম দিতে থাকেপ্রায় দেড় মাস বন্ধ থাকার পর চলতি বছরের ৫ জানুয়ারি থেকে পুনরায় একাধিক ডিম দিতে শুরু করে মুরগিটি বুধবার সর্বোচ্চ ১৩টি ডিম পেড়ে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে মুরগিটির ওজন ৩ কেজি ৭শগ্রাম বলে জানান তিনি

এ ব্যাপারে জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মাহবুবুল আলম গণমাধ্যমকে জানান, প্রাণীদেহে যে গ্র্যাল্ড থাকে তা থেকে অতিরিক্ত হরমোন নিঃসরণ হওয়ায় প্রজনন ইন্দ্রিয়ের কার্যক্রমতা বেড়ে যায় কারণেই হয়তো মুরগিটি মাত্রাতিরিক্ত ডিম দিচ্ছে